মার্কিন সৈন্যের আগমন:
মার্কিন সৈন্যের কোন ক্যাম্প আমাদের দেশে অবস্থান করাটাকে কি দৃষ্টিতে দেখা যায? আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রচন্ডভাবে জীবনহুমকির অবস্থায় আছেন?? প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সুসজ্জি্বত বাহিনী আছে৷ ইন্ডিয়ার (আসল নাম যে কি...ভারত, হিন্দুস্তান নাকি ইন্ডিয়া!! খুব দ্বিধা নিয়ে বললাম আর কি!!) গোয়েন্দা বাহিনী "র" এর সাথে এখন তাহলে মার্কিন সেনাও যুক্ত হলো! হঠাত্ তার জীবনের উপর এতো হুমকি নেমে এলো?
হাস্যকর লেগেছিল, কাস্টমে যখন বিনা অনুমতিতে আর্মস নিয়ে আসার সময় বাধাগ্রস্থ হয় এই মার্কিন বাহিনী৷ গোমড় ফাঁস হয় তখনই৷ এর আগ পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি এই সেনাদের আগমনের সম্পর্কে৷ যদি এদেশীয় সৈন্যদের ট্রেনিং এর উদ্দ্যেশেই আগমন ঘটে থাকে তবে কাস্টম অফিস আগের থেকেই এর সম্পর্কে অবহিত থাকত৷ কিন্তু আমার কথা ট্রেনিং দেবার জন্য তাদের আর্মস নিয়েও আসতে হয়??
তবে মার্কিনি কূটনীতিদের জবাবগুলো অভিনব ক্রিটিকালভাবে দেয়া ছিল...আমাদের শেখা দরকার৷
সমাবেশ করতে দিক:
প্রথম কথাই বলব, সমাবেশ করতে চাইলে এতো তত্পর হয়ে বাধা দেবার মানে কি? আওয়ামীলীগের ভয় না পাবার প্রথম কারণ তারা জনসমর্থিত স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী অনেক বড় একটি দল (তাদের ভাষ্য অনুযায়ী)! তবে এতো চিন্তা কিসের? নাশকতার সৃষ্টি?? তাহলে পিলখানা হত্যাকান্ডের সময় কি করছিলেন তিনি? এক সমাবেশকে কেন্দ্র করেই প্রায় ২০০০ এর উপরে ধরপাকড় শুরু করেছে, রাস্তায় রাস্তায় চেকিং, রিকসা থেকে নামিয়েই অ্যারেস্ট, পরিবহন ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া আরও কত কি....তবে পিলখানায় এতো বড় কান্ড হয়ে যাবার পর আভ্যন্তরীন সব রুট চালু তো রেখেছিলই বরং বৈদেশিক রুটগুলোও খোলা ছিল৷ পুলিশের ভাষ্যমতে, কোন সমাবেশ উদ্দেশ্য করে এই ধরপাকড় হচ্ছেনা৷ তবে একসাথে হঠাত্ করে এমন উন্মাদের মত ধরছেন কেন মানুষ? ছোট কে না বড় ভাই, তো বড় কে না পেলে ছোট!! আর জামিনের জন্য ১৩ই মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে!
পুলিশ কর্মকর্তারা বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্রগুলোর পরীক্ষা চালাচ্ছে৷ কেন? গুলিবর্ষণ করবে? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বাতাসে লাশের গন্ধ কিন্তু এখন ভেসে ভেসে আসা শুরু করেছে....টিয়ার গ্যাস এবং রাবার বুলেট নিক্ষেপ এক বিষয়, কিন্তু বুলেট নিক্ষেপ! মানুষ মারার পরিকল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়৷
মার্কিন সৈন্যের কোন ক্যাম্প আমাদের দেশে অবস্থান করাটাকে কি দৃষ্টিতে দেখা যায? আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রচন্ডভাবে জীবনহুমকির অবস্থায় আছেন?? প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সুসজ্জি্বত বাহিনী আছে৷ ইন্ডিয়ার (আসল নাম যে কি...ভারত, হিন্দুস্তান নাকি ইন্ডিয়া!! খুব দ্বিধা নিয়ে বললাম আর কি!!) গোয়েন্দা বাহিনী "র" এর সাথে এখন তাহলে মার্কিন সেনাও যুক্ত হলো! হঠাত্ তার জীবনের উপর এতো হুমকি নেমে এলো?
হাস্যকর লেগেছিল, কাস্টমে যখন বিনা অনুমতিতে আর্মস নিয়ে আসার সময় বাধাগ্রস্থ হয় এই মার্কিন বাহিনী৷ গোমড় ফাঁস হয় তখনই৷ এর আগ পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি এই সেনাদের আগমনের সম্পর্কে৷ যদি এদেশীয় সৈন্যদের ট্রেনিং এর উদ্দ্যেশেই আগমন ঘটে থাকে তবে কাস্টম অফিস আগের থেকেই এর সম্পর্কে অবহিত থাকত৷ কিন্তু আমার কথা ট্রেনিং দেবার জন্য তাদের আর্মস নিয়েও আসতে হয়??
তবে মার্কিনি কূটনীতিদের জবাবগুলো অভিনব ক্রিটিকালভাবে দেয়া ছিল...আমাদের শেখা দরকার৷
সমাবেশ করতে দিক:
প্রথম কথাই বলব, সমাবেশ করতে চাইলে এতো তত্পর হয়ে বাধা দেবার মানে কি? আওয়ামীলীগের ভয় না পাবার প্রথম কারণ তারা জনসমর্থিত স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী অনেক বড় একটি দল (তাদের ভাষ্য অনুযায়ী)! তবে এতো চিন্তা কিসের? নাশকতার সৃষ্টি?? তাহলে পিলখানা হত্যাকান্ডের সময় কি করছিলেন তিনি? এক সমাবেশকে কেন্দ্র করেই প্রায় ২০০০ এর উপরে ধরপাকড় শুরু করেছে, রাস্তায় রাস্তায় চেকিং, রিকসা থেকে নামিয়েই অ্যারেস্ট, পরিবহন ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া আরও কত কি....তবে পিলখানায় এতো বড় কান্ড হয়ে যাবার পর আভ্যন্তরীন সব রুট চালু তো রেখেছিলই বরং বৈদেশিক রুটগুলোও খোলা ছিল৷ পুলিশের ভাষ্যমতে, কোন সমাবেশ উদ্দেশ্য করে এই ধরপাকড় হচ্ছেনা৷ তবে একসাথে হঠাত্ করে এমন উন্মাদের মত ধরছেন কেন মানুষ? ছোট কে না বড় ভাই, তো বড় কে না পেলে ছোট!! আর জামিনের জন্য ১৩ই মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে!
পুলিশ কর্মকর্তারা বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্রগুলোর পরীক্ষা চালাচ্ছে৷ কেন? গুলিবর্ষণ করবে? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বাতাসে লাশের গন্ধ কিন্তু এখন ভেসে ভেসে আসা শুরু করেছে....টিয়ার গ্যাস এবং রাবার বুলেট নিক্ষেপ এক বিষয়, কিন্তু বুলেট নিক্ষেপ! মানুষ মারার পরিকল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়৷
১২ই মার্চ সমাবেশ তখনই সুষ্ঠুভাবে হবে যখন সরকার পক্ষ থেকে কোন বাধা তৈরি করা না হবে৷ অন্যথায়, রণক্ষেত্র তৈরি সরকারই করে দেবেন৷ প্রধান বিরোধিদল সমাবেশ করুক, সমস্যা কি!! তারা সংবিধানের পবিত্রতা নষ্ট করছে, সংসদে এসে দেশের উন্নয়নের কথা বলতে গেলে মান চলে যায়, সমাবেশ ছাড়া জনগনকে জানাতে নারাজ...তো করুক এই সমাবেশ৷ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলছি..আপনি আপনার উদারতা দেখান৷ গণতন্ত্রের প্রতি আপনার শ্রদ্ধা, চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিন৷ নিজের পেশীশক্তি দেখাতে গিয়ে অনুগ্রহপূর্বক জনজীবন বিপর্যস্ত করে তুলবেন না৷ কোন লাশ যেন পরে সেটা নিশ্চিত করুন৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন