১৯৪২ সালে হাজী হাসেন আলী মন্ডলের উদ্যোগে এবং অনুদানে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত হয় "শ্রীপুর উচ্চ বিদ্যালয়"৷ কালের বিবর্তনে যার নামকরণ করা হয় "শ্রীপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়"৷ এই বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ এবং পরবর্তীতে তিনি এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বও পালন করেন৷ ২০০৫ সালে অত্যন্ত সুপরিচিত ব্যক্তি হাজী হাসেন আলী মন্ডলের নাতি "মনিরুল হাসান" বর্তমানে এর প্রধান শিক্ষক৷ কিন্তু তার এই যোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ৷ একদা এই বিদ্যালয়ে তিনি কেরানী পদে ঢুকে অতিসত্ত্বর বি.এ. পাশের (নিয়মিত ভুয়া সার্টিফিকেট) প্রদর্শন করে নিয়মিত শিক্ষকের পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হন৷ পরবর্তীতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন ২০১১ এর মার্চ পর্যন্ত৷ এবং বর্তমানে তিনি এর প্রধান শিক্ষক৷
এই সুদীর্ঘ সময় ধরেই তিনি বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের দুনর্ীতির সঙ্গে জড়িত৷ দুর্নীতিতে তার সহকারী বা সহযোগী বলা চলে এমন দুজন ব্যক্তি হলেন শরীর চর্চা বিষয়ক শিক্ষক "দীন মোহাম্মদ" এবং কম্পিউটার শিক্ষা বিষয়ক শিক্ষক "আলতাফ হোসেন"৷ দিন মোহাম্মদ "শরীর চর্চা" বিষয়ক শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও এই বিদ্যালয়ে কোন শরীরচর্চার পাঠদান হয়না৷ নেয়া হয়না কোন পরীক্ষাও৷ যদিও পাঠ্যবিষয়ে সরকারিভাবে "শারীরিক শিক্ষা" অন্তর্ভূক্ত৷ তথাপি নিজের বিষয়ক পাঠদান শ্রেনীতে করাতো হয়ইনা বরং তাকে দিয়ে গণিতের পাঠদান করানো হয়৷ যেখানে গণিত বিভাগের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত যোগ্য গণিত শিক্ষক৷ শুধু এই নয়, ছাত্র-ছাত্রীদের বাধ্য করা হয় ১০০০ টাকার বিনিময়ে তার নিকট প্রাইভেট পড়তে, যেখানে স্বচ্ছল পরিবারের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকজন এবং যেখানে শিক্ষার্থীদের বই কেনাটাও হয় কষ্টসাধ্য৷ আর এই অর্থের ৫০% যায় "মনিরুল হাসান" এর পকেটে৷ এর কাছে না পড়লে "কৃষি শিক্ষা"তেও নম্বর দেয়া হয় না৷ কেননা কৃষি বিষয়ক পাঠদানও দীন মোহাম্মদ করেন (যোগ্য শিক্ষক বর্তমান থাকার পরও)৷ মনিরুল হাসান, কৃষি ব্যবহারিক খাতা বাইড়ে থেকে এনে অত্যন্ত চড়া দামে কিনতে বাধ্য করেন শিক্ষার্থীদের৷
অপরদিকে আলতাফ হোসেন "কম্পিউটার শিক্ষা"র শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও তাকে দিয়ে নেয়া হয় গণিত, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও পদার্থ শিক্ষার পাঠ (একই রকমভাবে যেখানে অভিজ্ঞ বিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষক বর্তমান)৷ এখানেও একইরকমভাবে প্রাইভেট না পড়লে পাশ দেয়া হয়না জীববিজ্ঞান, রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞান এর ব্যবহারিক পরীক্ষায়৷ এবং এক্ষেত্রেও মনিরুল হাসান বাধ্য করেন চড়াদামে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক খাতা কিনতে৷
সরকারিভাবে যত অনুদান আসে তা বিদ্যালয়ের কোন প্রকার উন্নয়নের কাজে ব্যবহৃত হবার বদলে চলে যায় মনিরুল হাসানের পকেটে৷ অনুষ্ঠিত হয়না জে.এস.সি পরীক্ষার কোন টেস্ট পরীক্ষা এবং পরীক্ষা ছাড়াই হয় ফর্মপূরণ৷ আর বোর্ডে পাঠিয়ে দেয়া হয়, বানোয়াট টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্ট শীট৷ জে.এস.সি ও এস.এস.সি পরীক্ষার আসন অত্যন্ত সুকৌশলে বিদ্যালয়ের একই স্থানে অবস্থিত "শ্রীপুর মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়"-এ ফেলা হয়৷ যাতে করে, মনিরুল হাসান, দীন মোহাম্মদ ও আলতাফের হোসেন এর শিক্ষার্থীদের যখন যে বিষয়ের পরীক্ষা হয়, পরীক্ষা কক্ষে সেই বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ করার মধ্য দিয়ে পরীক্ষায় সহায়তা করা যায়৷ পরীক্ষার প্রশ্ন বাইড়ে থেকে সল্যুশন করে এনে সু-কৌশলে কক্ষে শিক্ষার্থীদের প্রদান করা হয়৷
এরা প্রকাশ্যে এ+ দেবার নিশ্চয়তা দিয়ে বেড়ায়, যার দরুন প্রতিনিয়ত বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ও ব্যবস্থা নিম্নমানের হয়ে যাচ্ছে৷ ক্রমশ শিক্ষার্থীরাও হচ্ছে আলতাফ ও দীন মোহাম্মদমুখী৷
বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির টাকাও পকেটস্থ হচ্ছে মনিরুল হাসানের৷ এই টাকা শুধু তাদের প্রাইভেট কোচিং "ইউনিক এডুকেয়ার" -এ ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরাই পায়৷ শুধু তাই নয়, সকল ধরনের পরীক্ষার প্রশ্ন প্রকাশ করা থেকে শুরু করে, তাদের শিক্ষার্থীরা ৫টি বিষয়ে ফেল করলেও এস.এস.সি এর টেস্ট পরীক্ষায় পাশ দিয়ে দেয়া হয়৷ অপরদিকে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ১টি বিষয়ে ফেল করলেও তাদেরকে পাশ দেয়া হয়না৷ অবশ্য মোটা অর্থের বিনিময়ে পাশ দিয়েও দেয়া হয়৷ স্কুলকোচিং এর নাম করে মোটা টাকা হাতিয়ে নেয় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যেখানে কখনো কখনো কোচিং শুরুই হয়না৷
হাসেন আলী মন্ডল বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হওয়া সত্ত্বেও মনিরুল হাসান তাঁর নাম বিদ্যালয়ের খাতা থেকে মুছে দেন৷ সে নিজে প্রধান শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও বিদ্যালয়ে তার উপস্থিতি খুবই কম, প্রায় নাই বললেই চলে এমন৷ ২০০৫ সালে বি.এ. পরীক্ষা দেবার পর অকৃতকার্য হবার পরও ভুয়া সার্টিফিকেট জোগাড় করে প্রধান শিক্ষকের পদে বহাল তবিয়তে আছেন৷ যে ব্যক্তির যোগ্যতা এত প্রশ্নবিদ্ধ এবং সেই যোগ্যতার বলে প্রতিনিয়ত দুর্নীতি করে থাকেন সে কিভাবে এতটা দাপট দেখিয়ে চলতে পারেন?
কেউ যদি তার এই কৃত দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনরুপ প্রতিবাদ করেন তবে তাকে সরাসরি বরখাস্ত করা হবে বলে শাসানো হয়৷ এবং এই প্রতিবাদ করবার কারণেই এই বিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন শিক্ষক "হারুনুর রশীদ"কে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বহিস্কার করা হয়েছে৷ স্থানীয় সাংবাদিকদের ঘুষ দেবার মধ্য দিয়ে সম্মেলন ডেকে নিজের পক্ষে সাফাই গেয়ে তা পত্রিকায় ছাপানোর ব্যবস্থাও করেন৷ এছাড়াও ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বহু নারী কেলেঙ্কারীর সাথে জড়িত৷
এতসত্ত্বেও স্থানীয় লোকজনরা তার বিরুদ্ধে কোন কিছু বলা বা করার সাহস পায়না৷ কেননা, সবারই ধারনা, এসব দুর্নীতিতে ইউ.ই.ও(ইউনিয়ন এজুকেশন অফিসার) এবং টি.ই.ও(থানা এজুকেশন অফিসার) জড়িত৷
প্রতিনিয়ত নির্মম এই দুর্নীতির চরম দহনে জ্বলে এই বিদ্যালয়, যার প্রাঙ্গনে একসময় পদচারণা ছিল বাংলাদেশের একসময়ের প্রধানমন্ত্রী, তাজউদ্দিন আহমেদ এর৷ এই বিষয়গুলির উপর কর্তৃপক্ষ এবং শিক্ষামন্ত্রনালয়ের সহৃদয় এবং সজাগ দৃষ্টি আর্কষণ করছি৷
জানিনা কতটা গুরুত্ব দেয়া হবে এই প্রতিবেদনটির!!!
তথ্যসুত্র: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গাজীপুরের এক বাসিন্দা।
এই সুদীর্ঘ সময় ধরেই তিনি বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের দুনর্ীতির সঙ্গে জড়িত৷ দুর্নীতিতে তার সহকারী বা সহযোগী বলা চলে এমন দুজন ব্যক্তি হলেন শরীর চর্চা বিষয়ক শিক্ষক "দীন মোহাম্মদ" এবং কম্পিউটার শিক্ষা বিষয়ক শিক্ষক "আলতাফ হোসেন"৷ দিন মোহাম্মদ "শরীর চর্চা" বিষয়ক শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও এই বিদ্যালয়ে কোন শরীরচর্চার পাঠদান হয়না৷ নেয়া হয়না কোন পরীক্ষাও৷ যদিও পাঠ্যবিষয়ে সরকারিভাবে "শারীরিক শিক্ষা" অন্তর্ভূক্ত৷ তথাপি নিজের বিষয়ক পাঠদান শ্রেনীতে করাতো হয়ইনা বরং তাকে দিয়ে গণিতের পাঠদান করানো হয়৷ যেখানে গণিত বিভাগের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত যোগ্য গণিত শিক্ষক৷ শুধু এই নয়, ছাত্র-ছাত্রীদের বাধ্য করা হয় ১০০০ টাকার বিনিময়ে তার নিকট প্রাইভেট পড়তে, যেখানে স্বচ্ছল পরিবারের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকজন এবং যেখানে শিক্ষার্থীদের বই কেনাটাও হয় কষ্টসাধ্য৷ আর এই অর্থের ৫০% যায় "মনিরুল হাসান" এর পকেটে৷ এর কাছে না পড়লে "কৃষি শিক্ষা"তেও নম্বর দেয়া হয় না৷ কেননা কৃষি বিষয়ক পাঠদানও দীন মোহাম্মদ করেন (যোগ্য শিক্ষক বর্তমান থাকার পরও)৷ মনিরুল হাসান, কৃষি ব্যবহারিক খাতা বাইড়ে থেকে এনে অত্যন্ত চড়া দামে কিনতে বাধ্য করেন শিক্ষার্থীদের৷
অপরদিকে আলতাফ হোসেন "কম্পিউটার শিক্ষা"র শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও তাকে দিয়ে নেয়া হয় গণিত, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও পদার্থ শিক্ষার পাঠ (একই রকমভাবে যেখানে অভিজ্ঞ বিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষক বর্তমান)৷ এখানেও একইরকমভাবে প্রাইভেট না পড়লে পাশ দেয়া হয়না জীববিজ্ঞান, রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞান এর ব্যবহারিক পরীক্ষায়৷ এবং এক্ষেত্রেও মনিরুল হাসান বাধ্য করেন চড়াদামে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক খাতা কিনতে৷
সরকারিভাবে যত অনুদান আসে তা বিদ্যালয়ের কোন প্রকার উন্নয়নের কাজে ব্যবহৃত হবার বদলে চলে যায় মনিরুল হাসানের পকেটে৷ অনুষ্ঠিত হয়না জে.এস.সি পরীক্ষার কোন টেস্ট পরীক্ষা এবং পরীক্ষা ছাড়াই হয় ফর্মপূরণ৷ আর বোর্ডে পাঠিয়ে দেয়া হয়, বানোয়াট টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্ট শীট৷ জে.এস.সি ও এস.এস.সি পরীক্ষার আসন অত্যন্ত সুকৌশলে বিদ্যালয়ের একই স্থানে অবস্থিত "শ্রীপুর মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়"-এ ফেলা হয়৷ যাতে করে, মনিরুল হাসান, দীন মোহাম্মদ ও আলতাফের হোসেন এর শিক্ষার্থীদের যখন যে বিষয়ের পরীক্ষা হয়, পরীক্ষা কক্ষে সেই বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ করার মধ্য দিয়ে পরীক্ষায় সহায়তা করা যায়৷ পরীক্ষার প্রশ্ন বাইড়ে থেকে সল্যুশন করে এনে সু-কৌশলে কক্ষে শিক্ষার্থীদের প্রদান করা হয়৷
এরা প্রকাশ্যে এ+ দেবার নিশ্চয়তা দিয়ে বেড়ায়, যার দরুন প্রতিনিয়ত বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ও ব্যবস্থা নিম্নমানের হয়ে যাচ্ছে৷ ক্রমশ শিক্ষার্থীরাও হচ্ছে আলতাফ ও দীন মোহাম্মদমুখী৷
বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির টাকাও পকেটস্থ হচ্ছে মনিরুল হাসানের৷ এই টাকা শুধু তাদের প্রাইভেট কোচিং "ইউনিক এডুকেয়ার" -এ ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরাই পায়৷ শুধু তাই নয়, সকল ধরনের পরীক্ষার প্রশ্ন প্রকাশ করা থেকে শুরু করে, তাদের শিক্ষার্থীরা ৫টি বিষয়ে ফেল করলেও এস.এস.সি এর টেস্ট পরীক্ষায় পাশ দিয়ে দেয়া হয়৷ অপরদিকে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ১টি বিষয়ে ফেল করলেও তাদেরকে পাশ দেয়া হয়না৷ অবশ্য মোটা অর্থের বিনিময়ে পাশ দিয়েও দেয়া হয়৷ স্কুলকোচিং এর নাম করে মোটা টাকা হাতিয়ে নেয় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যেখানে কখনো কখনো কোচিং শুরুই হয়না৷
হাসেন আলী মন্ডল বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হওয়া সত্ত্বেও মনিরুল হাসান তাঁর নাম বিদ্যালয়ের খাতা থেকে মুছে দেন৷ সে নিজে প্রধান শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও বিদ্যালয়ে তার উপস্থিতি খুবই কম, প্রায় নাই বললেই চলে এমন৷ ২০০৫ সালে বি.এ. পরীক্ষা দেবার পর অকৃতকার্য হবার পরও ভুয়া সার্টিফিকেট জোগাড় করে প্রধান শিক্ষকের পদে বহাল তবিয়তে আছেন৷ যে ব্যক্তির যোগ্যতা এত প্রশ্নবিদ্ধ এবং সেই যোগ্যতার বলে প্রতিনিয়ত দুর্নীতি করে থাকেন সে কিভাবে এতটা দাপট দেখিয়ে চলতে পারেন?
কেউ যদি তার এই কৃত দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনরুপ প্রতিবাদ করেন তবে তাকে সরাসরি বরখাস্ত করা হবে বলে শাসানো হয়৷ এবং এই প্রতিবাদ করবার কারণেই এই বিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন শিক্ষক "হারুনুর রশীদ"কে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বহিস্কার করা হয়েছে৷ স্থানীয় সাংবাদিকদের ঘুষ দেবার মধ্য দিয়ে সম্মেলন ডেকে নিজের পক্ষে সাফাই গেয়ে তা পত্রিকায় ছাপানোর ব্যবস্থাও করেন৷ এছাড়াও ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বহু নারী কেলেঙ্কারীর সাথে জড়িত৷
এতসত্ত্বেও স্থানীয় লোকজনরা তার বিরুদ্ধে কোন কিছু বলা বা করার সাহস পায়না৷ কেননা, সবারই ধারনা, এসব দুর্নীতিতে ইউ.ই.ও(ইউনিয়ন এজুকেশন অফিসার) এবং টি.ই.ও(থানা এজুকেশন অফিসার) জড়িত৷
প্রতিনিয়ত নির্মম এই দুর্নীতির চরম দহনে জ্বলে এই বিদ্যালয়, যার প্রাঙ্গনে একসময় পদচারণা ছিল বাংলাদেশের একসময়ের প্রধানমন্ত্রী, তাজউদ্দিন আহমেদ এর৷ এই বিষয়গুলির উপর কর্তৃপক্ষ এবং শিক্ষামন্ত্রনালয়ের সহৃদয় এবং সজাগ দৃষ্টি আর্কষণ করছি৷
জানিনা কতটা গুরুত্ব দেয়া হবে এই প্রতিবেদনটির!!!
তথ্যসুত্র: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গাজীপুরের এক বাসিন্দা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন