হাইকোর্ট থেকে রায় বের হলো বাংলা ভাষার শুদ্ধ চর্চা...যাকে বলে বাহিংলিশ বন্ধকরণ চর্চা চালাতে হবে৷ ভালো কথা, সমালোচনা করতে আজকাল আর ভালোও লাগেনা যেখানে প্রভাবিতই করার কোন উপায় নেই সেখানে কিছু বলাটা "কচু পাতার পানির মতন"!!
আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবিরা খুব সুন্দর করে ব্যখ্যাও দিলেন কেন আমাদের প্রমিত বাংলা, যাকে বলে শুদ্ধ করে বলাটা উচিত্৷ বিভিন্ন টকশোগুলোও এরকম বিষয়ের উপর টকশো করার সুযোগও পেয়েছে, ফায়দাও হয়েছে অনস্বীকার্য৷ ভাষার মাসে এধরনের পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানানো ছাড়া কোন উপায়ই নেই কিন্তু কতটুকু কার্যকর হচ্ছে এটা দেখার বিষয়৷
আমাদের দেশে আইন হয়, বিচার হয়, রায়ও বের হয়৷ কিন্তু কার্যকর হওয়াটা হাতে গোনার মত৷ এত কথার হেতু, একটি দেশের সংসদের স্পিকারের দায়িত্ব বা আচরন কেমন হওয়া উচিত্ বলে আপনি মনে করেন? অবশ্য আমাদের দেশের সার্কাসের ন্যায় সংসদ নিয়ে কিছু প্রশ্ন তোলাও হাস্যকর এবং সমুচিত হবে কি না তাও চিন্তা করছি! আমাদের দেশের মহান নেতারা এখানে এসে কিছু সময় যে ব্যয় করেন, এটাই আমাদের মাথার তূল্য৷ আহা, সেখানে হোক্ না কেন একটু আধটু খরচ৷ আমরা দেশের জনগন, সাধারণ জনগন কামাই তাহলে কি জন্যে!!
কোন কথা বলতে গিয়ে কোন কথা বলছি, কথা হচ্ছে হেসে গড়িয়ে পরবার একটা খোরাক দেখলাম এটিএন নিউজের আনকাট এ৷ তা হলো, এখন থেকে নাকি কোনও মন্ত্রীদেরই কাগজে বার্তা বা নোটিশ দেয়া হবেনা৷ অর্থাত্ কাগজ পাঠানো হবেনা৷ ই-মেইল এ প্রেরণ করা হবে! প্রযুক্তিবান্ধব করবার লক্ষ্যে। সাধু....সাধু৷ এতে আমার কোন সমস্যা নেই৷ কথা হচ্ছে, দেখার মত ছিল আমাদের মাননীয় স্পিকারের ভাষ্য!! যেমন: "ওই যে, ওইডা জানি কি?? হাতে নিয়া ঘুরে? ল্যাপটপ! ল্যাপটপ নিয়া নিবেন এহন থিকা৷ সবাই একটা কইরা৷" কি সুন্দর চর্চা করছেন সংসদে বসে!! ভাবছি, রেডিওগুলোকে দোষ দেয়াটা, মোটেও ঠিক হয়নি।
এর ভিডিও লিংকটা খুঁজে পেলাম না৷ তাহলে মজা পেতেন, একশভাগ গ্যারান্টি সহকারে৷
http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?id=187666&cid=3
এই গাঁজাখোর স্পিকার সংসদের বসে বাংলা ভাষাকে অপমান করে গেলেন... রায় বের হবার পরও৷ শুদ্ধ করে কথা বললে তো সমস্যা, কেননা উনি তো এখন সার্কাসে অবস্থিত!!
বলতে ইচ্ছে হচ্ছে "গাঁজাখোর........ তুই চোপ যা৷"
আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবিরা খুব সুন্দর করে ব্যখ্যাও দিলেন কেন আমাদের প্রমিত বাংলা, যাকে বলে শুদ্ধ করে বলাটা উচিত্৷ বিভিন্ন টকশোগুলোও এরকম বিষয়ের উপর টকশো করার সুযোগও পেয়েছে, ফায়দাও হয়েছে অনস্বীকার্য৷ ভাষার মাসে এধরনের পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানানো ছাড়া কোন উপায়ই নেই কিন্তু কতটুকু কার্যকর হচ্ছে এটা দেখার বিষয়৷
আমাদের দেশে আইন হয়, বিচার হয়, রায়ও বের হয়৷ কিন্তু কার্যকর হওয়াটা হাতে গোনার মত৷ এত কথার হেতু, একটি দেশের সংসদের স্পিকারের দায়িত্ব বা আচরন কেমন হওয়া উচিত্ বলে আপনি মনে করেন? অবশ্য আমাদের দেশের সার্কাসের ন্যায় সংসদ নিয়ে কিছু প্রশ্ন তোলাও হাস্যকর এবং সমুচিত হবে কি না তাও চিন্তা করছি! আমাদের দেশের মহান নেতারা এখানে এসে কিছু সময় যে ব্যয় করেন, এটাই আমাদের মাথার তূল্য৷ আহা, সেখানে হোক্ না কেন একটু আধটু খরচ৷ আমরা দেশের জনগন, সাধারণ জনগন কামাই তাহলে কি জন্যে!!
কোন কথা বলতে গিয়ে কোন কথা বলছি, কথা হচ্ছে হেসে গড়িয়ে পরবার একটা খোরাক দেখলাম এটিএন নিউজের আনকাট এ৷ তা হলো, এখন থেকে নাকি কোনও মন্ত্রীদেরই কাগজে বার্তা বা নোটিশ দেয়া হবেনা৷ অর্থাত্ কাগজ পাঠানো হবেনা৷ ই-মেইল এ প্রেরণ করা হবে! প্রযুক্তিবান্ধব করবার লক্ষ্যে। সাধু....সাধু৷ এতে আমার কোন সমস্যা নেই৷ কথা হচ্ছে, দেখার মত ছিল আমাদের মাননীয় স্পিকারের ভাষ্য!! যেমন: "ওই যে, ওইডা জানি কি?? হাতে নিয়া ঘুরে? ল্যাপটপ! ল্যাপটপ নিয়া নিবেন এহন থিকা৷ সবাই একটা কইরা৷" কি সুন্দর চর্চা করছেন সংসদে বসে!! ভাবছি, রেডিওগুলোকে দোষ দেয়াটা, মোটেও ঠিক হয়নি।
এর ভিডিও লিংকটা খুঁজে পেলাম না৷ তাহলে মজা পেতেন, একশভাগ গ্যারান্টি সহকারে৷
http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?id=187666&cid=3
এই গাঁজাখোর স্পিকার সংসদের বসে বাংলা ভাষাকে অপমান করে গেলেন... রায় বের হবার পরও৷ শুদ্ধ করে কথা বললে তো সমস্যা, কেননা উনি তো এখন সার্কাসে অবস্থিত!!
বলতে ইচ্ছে হচ্ছে "গাঁজাখোর........ তুই চোপ যা৷"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন