বৃহস্পতিবার, মে ৩১, ২০১২

গণতন্ত্রের চর্চা...নাকি সত্যের বলি চড়ানো:একের পর এক ঘটনা...পঙ্গুত্ব বরণ!

স্বাধীন হয়েছি...আজ থেকে ৪০ বছর আগেই। কিন্তু স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ এখনো সেই স্বপ্নের ঘুড়ি। একটি স্বাধীন রাষ্ট্র মানেই যেখানে নিশ্চয়তা থাকে মৌলিক চাহিদাগুলোর পরিপূর্ণতার। কিন্তু আজও সু-চিকিৎসার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়, মাথার উপর ছাদ এখনো সেই আমার খোলা আকাশ, পেট পূজা কারোর পক্ষে সম্ভব, কারো সম্ভব নয়, বিষ খেতে খেতে নিজেরাই একেকজন বিষধর হয়ে যাচ্ছি, শিক্ষা!! না হয় বাদই দিলাম। ডিজিটালাইজেশনের প্রতিশ্রুতি....কতক শব্দের মধ্যেই যার বিচরণ। 

দেশ কোন পথে? 
বিগত ঘটে যাওয়া বেশ কিছু ঘটনা স্বাভাবিকভাবেই সচেতন জনমনে এমন কিছু প্রশ্নের জন্ম দেয় যা সরকারের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। শুধু একপেশে এই মন্তব্যই করবনা যে সরকার ব্যর্থ!! কিছুই যে করেনি তা নয়। কিন্ত সবচেয়ে বড় কথা...এমন কিছু বিগত কয়েক মাসে হয়েছে..এবং হচ্ছে যা স্বাভাবিকভাবেই সরকারের পঙ্গুত্বের নিদর্শনই দেখায়। 

৪৮ ঘন্টা কি এখনো চলছে: 



গত ১১ ফেব্রুয়ারী ২০১২ইং তে রাজাবাজারে নিজেদের ভাড়া বাসায় নৃশংসভাবে খুন হয় মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার সিনিয়র প্রতিবেদক মেহেরুন রুনী। গোটা দেশ ক্ষণিকের জন্য থমকে যায়। বাধ্য থমকাতে। দায়িত্বশীল সাংবাদিক একটি দেশের সম্পদ ভিন্ন কিছু নয়। এবং তাদের এহেন মৃত্যু প্রশ্ন তোলে আমাদের জীবনের নিশ্চয়তা নেই। এতদিন ছিল না বাহিড়ে আর এখন ঘরেও। কেননা, জোর গলায় সররাষ্ট্রমন্ত্রী যখন বললেন ৪৮ ঘন্টার মধ্যে প্রকৃত দোষীদের বের করা হবে, অন্যদের কথা জানি না...একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে আমি বিশ্বাস করেছিলাম তার আশ্বাসবাণী। এখন মনে হয়, দোষটা কার?? আমার বিশ্বাস করাটা নাকি সররাষ্ট্রমন্ত্রীর নিজেকে হাস্যকর একজন জোকার বানানোটা? কোনটা? 
তার সেই ৪৮ ঘন্টার নাটকের পর্দা মনে হয় সবে উঠল। পুলিশের দক্ষতার উপর প্রশ্ন তোলে হাইকোর্ট, রাপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়ানদের হাতে দায়িত্ব দেয় সঠিকভাবে তদন্ত করার জন্য। ময়নাতদন্ত কিভাবে হয় তা সবারই জানা আছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে তখন কোনকিছু বের হলনা..কিন্তু ২ মাস পর আবারো কবর খুড়ে পুন:ময়নাতদন্ত করলে কি এমন গুপ্ত রহস্য বের হবে!! যাচাই করা হবে, বোন্, হাড্ডি!! কোন কেমিক্যাল বা বিষ পাওয়া যায় কি না!! মানে এখন কি বলতে চান বিষক্রিয়ার দুজন মারা গিয়েছেন?? সবচেয়ে ভালো হয় এটা বললে...দুজনই প্রচন্ড পরিমানে এ্যালকোহল জাতীয় কিছু গিলেছিলেন, তারপর ঝগড়া!! বোধশক্তি হারিয়ে একজন আরেকজনকে চাকু দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছেন। কেস ফিনিশসড। যাক্ গে..পুন:ময়নাতদন্তে দেখা গিয়েছে..বডি হাইলি ডিকম্পোজড!! অর্গান বোঝা যাচ্ছিলনা!! 
তবে যাই হোক...সরকার আমাদের রুমের পাহাড়া দেবেন না কাজেই নিজেরাই পাহাড়া দেয়াটা শিখে নিন!! 

সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত....প্রশাসন ফেইল: 

গত ৮ই মার্চ ২০১২ইং, রাজধানী গুলশানে সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তা খালাফ আল আলী গুলিবিদ্ধ হয় কিছু সন্ত্রাসীদের(!!) দ্বারা৷ পুলিশ তাকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়, কিন্তু বুকের বাম পাশে গুলি লাগায় তিনি কথা বলতে পারছিলেন না৷ যার দরুন কোন তথ্যই তার কাছ থেকে পাওয়া সম্ভব হয়নি৷ গত কয়েকদিন আগেই কয়েক বাংলাদেশিদের শিরচ্ছেদ করা হয় সৌদিতে৷ আর এই কান্ড দেখে তো ভয়ই পাচ্ছিলাম যে, এবার আমাদের সররাষ্ট্রমন্ত্রীর কল্লাটা গেল বুঝি৷ সৌদি কর্মকর্তারা যে শৈন্য দৃষ্টি হেনেছিল সাংবাদিকদের উপর তা দেখে সত্যিই ভড়কে গিয়েছিলাম৷ কিন্তু মনে হচ্ছে, তেমন দরকারি(!!) হয়তবা তিনি ছিলেন না যার জন্য তোলপাড় হবে দেশ৷ সন্ত্রাসীদের হাতে প্রতিরাতে রাস্তায় বিচরণকারী(!!) গুলি খেতেই পারে, এটাই স্বাভাবিক৷ এখন কারোর জগিং করবার সময়তো আমাদের প্রধানমন্ত্রী পাহাড়া দিতে পারবেন না তাই না৷ তবে যাই হোক, আমরা দাবা যখন গেলি...প্রতিপক্ষের সামনে একটা ফাঁদ কিংবা আত্মদানকারী কোন মোহরা...পেশ করে থাকি৷ এক্ষেত্রে যদি এমন কোন কিছু হয়, তবে অঙ্গুলি হেলনে যে চলছি তা পরিস্কার৷ তবে এখানেও তদন্ত ব্যর্থ৷ 

বিড়ালের গলায় ঘন্টা?? বোধগম্য নহে: 



"আমার জন্য পদ অর্জন সাংঘাতিক কোন বিষয় নয়, ত্যাগ করাও সহজ। যদি অবস্থান ওদিকে নিয়ে যায় এক মুর্হুতও সময় নেবো না।" কথাটির বক্তা বাকপটু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত। গত ৯ এপ্রিল ২০১২ইং, সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের এপিএস ওমর ফারুক তালুকদার এবং রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের জি.এম ইউসুফ আলী মৃধা, বিজিবি সদর দপ্তরের প্রধান ফটকে ৭০ লাখ টাকা সহকারে ধরা খান!! ঘুষ কেলেংকারি!! আর ওমর ফারুকের মাইক্রোবাস চালক আলী আজমের এখন পর্যন্ত কোন দেখা নেই। প্রশ্ন হচ্ছে, চালক গাড়ি সদর দপ্তরের দিকে নিয়ে গেলই বা কেন আর এখন সে নিখোঁজই বা কেন? একজন স্বাভাবিক বুদ্ধিসম্পন্ন যে কোন মানুষই বলবে আলী আজমের নামে আমাদের "ইন্না লিল্লাহ" পড়ে নেয়া উচিৎ। তবে সুরঞ্জিত বাবুর কাছে প্রশ্ন...যখনই আপনার দিকে আঙ্গুল তোলা হলো, তখনই আপনার মতন একজন বিচক্ষণ, বাকপটু, ত্যাগী(!), এবং ঝানু রাজনীতিবিদের কি উচিৎ ছিলনা পদত্যাগ করা!! 
শুনেছি আমাদের রেলওয়ে খাতে লোকসানের পরিমান প্রায় ৪ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। যেখানে রেলওয়ে খাত কোনভাবেই লোকসানজনকতো নয়ই বরং লাভজনক। তবে এহেন অবস্থা কি বোঝায়? সরকার পঙ্গু!! 
দেখার বিষয় ছিল...এই এপিএস ওমর ফারুকের কেলেংকারি প্রকাশিত হবার পর মিডিয়ার তৎপরতা! একের পর এক এপিএসদের তথ্যমোচন এক কথায় অসাধারণ। সুযোগ এসেছিল...সেই সুযোগে সব কাজ। আমাদের মিডিয়ারা কি পারে না...সুযোগ গ্রহণ করার চেয়ে সুযোগ তৈরি করে দেয়া!! 

গুম!!! কাদের অঙ্গুলী হেলনে?? 



একের পর এক নেতা গুম হয়ে যাবার মানে কি? ইলিয়াস আলীকে গুম করে কার স্বার্থ হাসিল হবে প্রশ্ন তোলে সরকারপক্ষের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদরাই৷ কিছু রাজনীতিবিদদের বক্তব্য তাদের সাথে দলীয়ভাবে না হলেও ব্যক্তিগতভাবে সুসম্পর্ক বজায় ছিল৷ তা অবশ্য আমরা জানি...পাবলিকের সামনে মারামারি যাই দেখাই না কেন...ভেতরে ভেতরে সবাই মিলে মিশেই খাই৷ এটাই রাজনীতি!! 
গত ১৭ এপ্রিল ২০১২ইং, ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হন, তার ড্রাইভার আনসার সহকারে৷ আর এখন পর্যন্ত এই রাজনীতিবিদের কোন খোঁজ মেলেনি৷ মেলেনি কোন হদিস তার ড্রাইভারেরও৷ একজন উঁচু পর্যায়ের নেতার এমন গুম হয়ে যাওয়া এবং এখন অব্দি তার কোন হদিস না পাওয়া আমাদের প্রশাসনের পঙ্গুত্ব খুব স্পষ্ট করেই তুলে ধরে৷ যদি এই গুম(!!)এর পেছনে কারোর স্বার্থ (দলিয়ভাবে) না লুকিয়ে থাকে তবে কোন সেই তৃতীয় শক্তি! যার অঙ্গুলি হেলনে আমাদের সরকারিপক্ষ এবং বৃহত্‍ বিরোধীদল চলছে৷ 
বিরোধীদলের কথা RAB অথবা সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা তাকে তুলে নিয়ে যেতে পারে৷ কিন্তু কথা হচ্ছে এতে কি আদৌও সরকারের কোন স্বার্থ লুকিয়ে আছে? আর যদি থেকে থাকে তবে তা অবশ্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু, যার সম্পর্কে বিরোধীদল অবগত৷ আর যদি তাই হয়ে থাকে তবে, বিরোধীদলের উচিত্‍ এর সম্পর্কে মুখ খোলা৷ কিন্তু কিছু বিচক্ষণ রাজনীতি বিশ্লেষণকারীদের মতে এটা ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা "RAW" এরও কাজ হতে পারে৷ আর যদি হয়েই থাকে...তবে সরকারপক্ষের মন্ত্রীদের মত ইলিয়াস আলীর স্ত্রীকে বলতে হবে..."বিধবা (?) হয়েছেন...থুড়ি...স্বামীহারা হয়েছেন!! আল্লাহ সহায় করুন..." 

হরতাল প্রতিবাদের ভাষা..... নাকি মানুষ পোড়ানো নীতি? 



শুনেছিলাম হরতাল নাকি প্রতিবাদের ভাষা!! আমাদের দেশে এর গণতান্ত্রিক চর্চা(!!) তার প্রমাণ দেয়৷ প্রতিবাদ করতে গেলে কিছুতো রক্ত, প্রাণ ঝরাতেই হয়৷ নয়ত এর ভ্যালু তেমন একটা থাকেনা৷ কাজেই হরতাল হলে আমার, আপনার কষ্টের হালাল টাকার গাড়ি, হোন্ডা পোড়বেই, সাথে মাঝে মধ্যে জীবন্ত কাউকে ফ্রাই হতে হবে৷ সমস্যা কোথায়! এ আমাদের বৃহত্‍স্বার্থজনিত কারণেই হয়ে থাকে৷ হরতাল ডাকা হচ্ছে বিরোধীদলের পক্ষ থেকে একের পর এক৷ কারণ!! দলের এক ব্যক্তি গুম! নিখোঁজ! এই একের পর এক হরতালের কারণে সাধারণ মানুষতো ভুগেই কিন্তু চরম ভোগান্তির শিকার হয় আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যত এইচ.এস.সি.র শিক্ষার্থীরা৷ হরতালজনিত সৃষ্ট শংকটের কারণে পরীক্ষার্থীদের রাত ১টায় পরীক্ষা দিয়ে বের হতেও হয়েছে৷ 

অবশ্য এই হরতালে সৃষ্ট নাশকতারোধের জন্য আমাদের সররাষ্ট্রমন্ত্রীর তত্‍পরতা ছিল চোখে পরার মতো৷ অন্য ব্যাপারগুলোতে তার প্রশাসন ব্যর্থ হলেও এখানে তার উত্‍সাহে কোন ভাটা পরে নি৷ দলীয় নেতাকর্মীদের নাশকতা রোধ করবার জন্য রাস্তায় রাস্তায় অবস্থান করবার ঘোষণা দিয়ে দেন৷ স্বাভাবিক সুস্থ্য মস্তিস্কের একজন সররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে এহেন উক্তি কিভাবে সম্ভব! সরকারিপক্ষের কর্মীরা কি তবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত! তাহলে পয়সা দিয়ে এই পুলিশ পালছি কেন?? 

সচিবালয় কার্যালয়ের সামনে বোমা ফোটে...!!! সরকারপক্ষ কি বুঝতে পারছেন না...এটা প্রকাশ করা তাদের অক্ষমতাকেই প্রকাশ করে? বিরোধীদলের নাশকতাকে নয়? কতটুকু অনিশ্চয়তায় ভোগে, খোদ আমাদের এমন প্রোটেকটিভ জায়গাগুলো!! সেখানে তো তাহলে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য খারাপ কিছু না৷ ঠিকই তো, কিভাবে সম্ভব আমাদের বেডরুম পাহাড়া দেয়া৷ যেখানে আমাদের বাথরুমের দায়িত্বও এর উপর বর্তায়৷ 

প্রশ্ন তোলা হয়েছিল, এ যাবত্‍ বিরোধীদল যে হরতালগুলো ডেকেছিল তা কোনটা দেশীয় এবং জনস্বার্থে ছিল৷ ক্ষণিকের জন্য স্তব্ধ থাকেন এক প্রবীণ বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদ৷ ইস্যুগুলো মনে করবার চেষ্টায় আর কি!! প্রশ্ন করা হয়েছিল...এই মানুষ পোড়ানো হরতাল কেন? উত্তর আসে: সরকারপক্ষ থেকে এমনটা করা হয় মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য৷ তবে কি বিরোধীপক্ষ যখন রুলিং পার্টি হিসাবে কাজ করে...তারাও কি তখন একই পন্থা অবলম্বন করে!! জবাব : যথারীতি রাজনীতিবিদ আচরনের মতো পিছলে যাওয়া৷ 

সংঘাতময় রাজনীতি: 
বিরোধীদল শাসনক্ষমতায় নেই বলে এটা ধারনা করা ঠিক হবে না যে, দেশের জনগণ তাদের সাথে নেই৷ দেশের অর্ধেক মানুষ হলেও কিন্ত তাদের ভোট দিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করেছে৷ কাজেই দায়িত্বশীল আচরণ তাদের কাছে মানুষ আশা করবেই৷ এভাবে দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করে এক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যু নিয়েই লাফানোটা দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয় না৷ সাধারণ মানুষ এর পক্ষে নয়৷ 

এখন দেশের সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি...মুখ্য আলোচনা হচ্ছে...দেশ কোন পথে?? সংঘাতময় এই রাজনীতির অবসান কিভাবে সম্ভব৷ সরকারপক্ষের দোষ ধরে শুধু যদি এটাই বলা হয় "গদি ছাড়ুন....পদত্যাগ করুন" এতে কোন বিচক্ষণতার পরিচয় মেলেনা৷ বরং ছোট্ট শিশুদের খেলনা নেবার জন্য যে আবদার, যে কান্না থাকে তার মতো শোনায়৷ দেশ....কোন খেলনা নয়৷ 
বিভিন্ন রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে এই সংঘাতময় রাজনীতি এড়াবার একটাই উপায়...তা হচ্ছে সংলাপ৷ কিন্ত, সংলাপে বসার আগেই যদি দেনদরবার শুরু হয়ে তবে সংলাপ কার্যকরতো দূরের কথা....সংলাপে আদৌও বসা হবে কি না সেটাই দেখার বিষয়৷ এই সংলাপ কোন বিজনেস ডিল নয়, যে লাভ-ক্ষতি দেখা হয়৷ এই সংলাপ দেশের জনগণের ভবিষ্যতের স্বার্থে৷ যে জনগণের সুচিন্তক হিসাবে দাবীদার আমাদের প্রধান সরকারি এবং বিরোধীদল৷ 
সংলাপে বসানোর জন্য বিরোধীদলীয় নেতা নাজমুল হুদার তত্‍পরতাকে সাধুবাদ জানাতে হয়৷ যদিও তার অবস্থা এখন.."ধরি মাছ, না ছুই পানি!!" তবুও করছেন তো! সংসদ স্পীকারের আহবানকেও সাধুবাদ জানাই৷ 

তবে দেনদরবার যেমন হচ্ছে....সংঘাতময় এই রাজনীতির অবসান কি আদৌও ঘটবে?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন